রংপুর প্রতিদিন
সত্য প্রকাশে অগ্রগামী
শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৪
গাইবান্ধায় মানববন্ধন
রংপুরের নতুন আশার আলো 'জাম্বু ঘাস'
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪
রংপুরের আলু সীমানা ছাড়িয়ে !
রংপুর,
নীলফামারী, পঞ্চগড়, দিনাজপুর ও কুড়িগ্রাম
জেলা থেকে প্রায় এ পর্যন্ত ২০ লাখ
মেট্রিকটন
গ্রানুলা জাতের আলু
রফতানি করা হয়েছে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর
ও
মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরবে।
রফতানিকারকরা পটেটো মেস ব্যাগে ৪
কেজি, ৫
কেজি, ১০ কেজি ও ২০ কেজি করে ১০০
গ্রাম
থেকে ২৫০ গ্রাম ওজনের গ্রানুলা জাতের
আলু
প্যাকেটবন্দি করে চট্টগ্রাম নৌপথের
মাধ্যমে বিদেশের বাজারে রফতানি করছে।
আরও
জানা গেছে, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও
চট্টগ্রামের
বিভিন্ন রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান এ
অঞ্চলের
বিভিন্ন এজেন্টের মাধ্যমে রংপুরের
বালাবালী,
পাগলাপীর, ধনতোলা, তপোধন, মাহিগঞ্জ,
পীরগাছা, গঙ্গাচড়া, মিঠাপুকুর এলাকায়
ভেন্যু
করে আলু সংগ্রহ ও পরিষ্কার
করে প্যাকেটজাত
করছে। এছাড়াও পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ,
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ, জলঢাকা, ডিমলা,
দিনাজপুরের বীরগঞ্জ, চিরিরবন্দর,
সেতাবগঞ্জ,
কুড়িগ্রামের কাঁঠালবাড়ি এলাকাতেও
একইভাবে কাজ চলছে বলে বিভিন্ন
সূত্রে জানা যায়।
এছাড়াও চাহিদানুযায়ী মানসম্পন্ন আলু
রপ্তানি করা গেলে আগামী দুই মাসে প্রায়
৩৫০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন
করা সম্ভব।
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৪
রংপুর
রংপৃর জেলা ২৫৹০৩˝থেকে ২৯৹৩২˝ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত । মোট
আয়তন ২৩০৮ বর্গ কিমি । আটটি উপজেলা, ইউনিয়ন ৩৮টি, ১৪৫৫টি মৌজা এবং ৩টি
পৌরসভা নিয়ে রংপুর জেলা গঠিত।রংপুর জেলার উত্তরে লালমনিরহাট ও তিস্তা নদী, দক্ষিণে গাইবান্ধা ও দিনাজপুর জেলা, পূর্বে গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট এবং পশ্চিমে দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলা অবস্থিত।তিস্তা নদী উত্তর ও উত্তর পূর্ব সীমান্তকে লালমনির হাট এবং কুড়িগ্রাম জেলা থেকে আলাদা করেছে।
রংপুর জেলাকে বৃহত্তর বঙ্গপ্লাবন ভূমির অংশ মনে করা হয়। কিন্তু ভূতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে এর গঠন দেশের অন্যান্য জেলা থেকে আলাদা। এ জেলার ভূগঠন অতীতে উত্তরাঞ্চল প্রবাহমান কযয়েকটি নদীর গতিপথ পরিবর্তন এবং ভূকম্পনজনিত ভুমি উত্তোলনের সাথে জড়িত। তিস্তা নদীর আদি গতিপথ পরিবর্তন ছিল রংপুর জেলার ভূমি গঠনের ক্ষেত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ। তিস্তা নদী ১৭৮৭ সালের পূর্বে গঙ্গানদীর একটি উপনদী ছিল। তিস্তা সিকিম বা হিমালয়ে পরিচিত রাংগু ১৭৮৭ সাল পর্যন্ত দিনাজপুর জেলার নিকট আত্রাই এর সাথে মিলিত হয়ে নিম্ন গঙ্গা নদীতে পতিত হতো। ১৮শ শতকে তিস্তা, আত্রাই নদীর পথ ধরে গঙ্গা ও বিছিন্ন কিছু খাল বিলের মাধ্যমে ব্রহ্মপুত্র, উভয় কিছু নদীর সাথে ঋতু ভিত্তিক সংযোগ করত। অপর নদী ধরলা তিস্তা থেকে নিম্ন হিমালয় অঞ্চল বৃহত্তর রংপুর জেলার পূর্ব দিক দিয়ে (বর্তমান কুড়িগ্রাম) ব্রহ্মপুত্র নদে মিলিত হয়েছে। ঘাঘট এ জেলার অপর একটি গুরুত্বপূর্ণ নদ । ঘাঘট তিস্তার গর্ভ থেকে উৎপন্ন হয়ে রংপুর জেলার মধ্য দিয়ে দক্ষিণে গাইবান্ধা জেলা অতিক্রম করে করতোয়া নদীতে পতিত হয়। আত্রাই নদী এ সময় করতোয়া ও গঙ্গার মধ্যে সংযোগ রক্ষা করত। সুত্র-উইকিপিডিয়া ।
রংপুর জেলাকে বৃহত্তর বঙ্গপ্লাবন ভূমির অংশ মনে করা হয়। কিন্তু ভূতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে এর গঠন দেশের অন্যান্য জেলা থেকে আলাদা। এ জেলার ভূগঠন অতীতে উত্তরাঞ্চল প্রবাহমান কযয়েকটি নদীর গতিপথ পরিবর্তন এবং ভূকম্পনজনিত ভুমি উত্তোলনের সাথে জড়িত। তিস্তা নদীর আদি গতিপথ পরিবর্তন ছিল রংপুর জেলার ভূমি গঠনের ক্ষেত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ। তিস্তা নদী ১৭৮৭ সালের পূর্বে গঙ্গানদীর একটি উপনদী ছিল। তিস্তা সিকিম বা হিমালয়ে পরিচিত রাংগু ১৭৮৭ সাল পর্যন্ত দিনাজপুর জেলার নিকট আত্রাই এর সাথে মিলিত হয়ে নিম্ন গঙ্গা নদীতে পতিত হতো। ১৮শ শতকে তিস্তা, আত্রাই নদীর পথ ধরে গঙ্গা ও বিছিন্ন কিছু খাল বিলের মাধ্যমে ব্রহ্মপুত্র, উভয় কিছু নদীর সাথে ঋতু ভিত্তিক সংযোগ করত। অপর নদী ধরলা তিস্তা থেকে নিম্ন হিমালয় অঞ্চল বৃহত্তর রংপুর জেলার পূর্ব দিক দিয়ে (বর্তমান কুড়িগ্রাম) ব্রহ্মপুত্র নদে মিলিত হয়েছে। ঘাঘট এ জেলার অপর একটি গুরুত্বপূর্ণ নদ । ঘাঘট তিস্তার গর্ভ থেকে উৎপন্ন হয়ে রংপুর জেলার মধ্য দিয়ে দক্ষিণে গাইবান্ধা জেলা অতিক্রম করে করতোয়া নদীতে পতিত হয়। আত্রাই নদী এ সময় করতোয়া ও গঙ্গার মধ্যে সংযোগ রক্ষা করত। সুত্র-উইকিপিডিয়া ।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)